আজ সোমবার তাকে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা।
অপরদিকে, তার আইনজীবী গাজী শাহআলম, মাসুদ আহম্মদ তালুকদার ও ফারুক হোসেনসহ আরো অনেকে জামিনের আবেদন করেন। দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল জামিনের বিরোধীতা করেন।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ পার্থর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে রবিবার বিকেলে ধানমন্ডির উত্তর গ্রিণ রোডে পার্থ গোপাল বণিকের নিজ ফ্ল্যাট থেকে ৮০লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া দুদক পরিচালক মুহাম্মদ ইউছুফ বলেন, তার ঘোষিত আয়কর ফাইলে এই টাকার ঘোষণা নেই। আমাদের মনে হয়েছে এই টাকা অবৈধ আয় থেকে অর্জিত।
ডিআইজি পার্থ দাবি করেছেন, ৮০ লাখ টাকা তার বৈধ আয় থেকে অর্জিত। এর মধ্যে ৩০ লাখ টাকা শাশুড়ি দিয়েছেন। বাকি ৫০ লাখ টাকা সারাজীবনের জমানো টাকা। বাসস