ভারতের আসাম রাজ্যের বিজেপির বিধায়ক হোজাই শিলাদিত্য দেব ‘বাংলাদেশ সৃষ্টি ছিল বড় ভুল’ উল্লেখ করে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়া উচিত ছিল ভারতের’। বিজেপির এই বিধায়কের এমন বিতর্কিত মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তুহিন মালিক এসব কথা বলেন।
আসাম, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ মূলত বাংলাদেশের অংশ বলে দাবি করেছেন বিশিষ্ট আইনজীবী ড. তুহিন মালিক। তিনি বলেন, ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় ব্রিটিশদের কূটচালে এই রাজ্যগুলো বাংলাদেশের হাতছাড়া হয়।
তুহিন মালিক বলেন, ভারতের মতো বড় দেশে এই রাজ্যগুলো তাদের ন্যায্য অধিকার পায় না। তাই এই তিনটি ভারতীয় রাজ্যকে বাংলাদেশের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়া উচিৎ। এতে রাজ্য তিনটির অভূতপূর্ব উন্নয়ন হবে বলে আমি আশা করি।
তিনি বলেন, শিলাদিত্য দেব ইতিহাস জানেন না। কার সম্পর্কে তিনি কী বলছেন এই বিষয়ে তার কাণ্ডজ্ঞান পুরোপুরি লোপ পেয়েছে। বাংলাদেশ সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করে তিনি মূলত আলোচনায় থাকতে চাইছেন। টাইমস্ অব ইন্ডিয়া থেকে শুরু করে বাংলাদেশের গণমাধ্যমও তার বক্তব্য প্রচার করেছে। তিনি মূলত এটাই চান।
‘শিলাদিত্য বাবুদের জানা উচিৎ আসাম, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশের অংশ। এখানকার ভাষা এবং সংস্কৃতির অনেক মিল রয়েছে। এই রাজ্য তিনটি বাংলাদেশের অংশ ছিল। ব্রিটিশরা কূটচাল করে রাজ্য তিনটিকে ভারতের করে দিয়েছে। কিন্তু এতে তারা অবহেলার বদলে কিছু পায়নি। ভারত এই রাজ্য তিনটির উন্নয়নে তেমন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। এখন তাদের উচিৎ বাংলাদেশের অন্তর্ভূক্ত হওয়া। এতে তাদের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হবে’, বলেন তুহিন মালিক।
তিনি বলেন, কুড়িগ্রামের ছিটমহলের কথাই ধরুন। বাংলাদেশ অংশে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু ভারতীয় অংশে কোন উন্নয়ন হয়নি। ভারতীয় অংশে বাংলাদেশ থেকে যারা গেছে তারা এখন আফসোস করছে। এসব খবর বিবিসি সহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে আসছে। তাই বাংলাদেশ সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে এসব শিলাদিত্যদের মতো মূর্খদের কয়েকবার ভাবা উচিৎ।
আসাম, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ মূলত বাংলাদেশের অংশ বলে দাবি করেছেন বিশিষ্ট আইনজীবী ড. তুহিন মালিক। তিনি বলেন, ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় ব্রিটিশদের কূটচালে এই রাজ্যগুলো বাংলাদেশের হাতছাড়া হয়।
তুহিন মালিক বলেন, ভারতের মতো বড় দেশে এই রাজ্যগুলো তাদের ন্যায্য অধিকার পায় না। তাই এই তিনটি ভারতীয় রাজ্যকে বাংলাদেশের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়া উচিৎ। এতে রাজ্য তিনটির অভূতপূর্ব উন্নয়ন হবে বলে আমি আশা করি।ভারতের আসাম রাজ্যের বিজেপির বিধায়ক হোজাই শিলাদিত্য দেব ‘বাংলাদেশ সৃষ্টি ছিল বড় ভুল’ উল্লেখ করে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়া উচিত ছিল ভারতের’।
বিজেপির এই বিধায়কের এমন বিতর্কিত মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তুহিন মালিক এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, শিলাদিত্য দেব ইতিহাস জানেন না। কার সম্পর্কে তিনি কী বলছেন এই বিষয়ে তার কাণ্ডজ্ঞান পুরোপুরি লোপ পেয়েছে।বাংলাদেশ সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করে তিনি মূলত আলোচনায় থাকতে চাইছেন। টাইমস্ অব ইন্ডিয়া থেকে শুরু করে বাংলাদেশের গণমাধ্যমও তার বক্তব্য প্রচার করেছে। তিনি মূলত এটাই চান।
‘শিলাদিত্য বাবুদের জানা উচিৎ আসাম, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশের অংশ। এখানকার ভাষা এবং সংস্কৃতির অনেক মিল রয়েছে। এই রাজ্য তিনটি বাংলাদেশের অংশ ছিল। ব্রিটিশরা কূটচাল করে রাজ্য তিনটিকে ভারতের করে দিয়েছে।কিন্তু এতে তারা অবহেলার বদলে কিছু পায়নি। ভারত এই রাজ্য তিনটির উন্নয়নে তেমন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। এখন তাদের উচিৎ বাংলাদেশের অন্তর্ভূক্ত হওয়া। এতে তাদের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হবে’, বলেন তুহিন মালিক।
নি বলেন, কুড়িগ্রামের ছিটমহলের কথাই ধরুন। বাংলাদেশ অংশে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু ভারতীয় অংশে কোন উন্নয়ন হয়নি। ভারতীয় অংশে বাংলাদেশ থেকে যারা গেছে তারা এখন আফসোস করছে।এসব খবর বিবিসি সহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে আসছে। তাই বাংলাদেশ সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে এসব শিলাদিত্যদের মতো মূর্খদের কয়েকবার ভাবা উচিৎ। মূর্খদের কয়েকবার ভাবা উচিৎ।আগরতলা বিমানবন্দরের জন্য ভারতকে জমি দেওয়ার বিপক্ষে বিএনপি
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আগরতলা বিমানবন্দর সম্প্রসারণের জন্য বাংলাদেশের জমি ভারতকে দেওয়ার কোনো কারণ নেই। সোমবার (১৯ আগস্ট) জাতীয়তাবাদী-স্বেচ্ছাসেবক দলের ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নিয়ে রাজধানীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ফখরুল।
তিনি বলেন, এ বিষয়ে পত্রিকায় খবর এসেছে। এই খবর আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। বিএনপি মহাসচিব বলেন, “বাংলাদেশ সরকার এখন পর্যন্ত এটাতে রাজি হয়নি। জমি দিতে রাজি হওয়ার প্রশ্নই নেই।আমাদের দেশের জমি অন্য কাউকে দেওয়ার কোনো কারণ নেই।” মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বাংলাদেশ সফরে তিস্তার পানি বন্টনসহ অমীমাংসিত বিষয়গুলো সমাধান হওয়ার ব্যাপারে তাদের দল আশাবাদী নয়।
তিনি বলেন, আমরা গত ১০-১২ বছরে শুনলাম এই আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক সুউচ্চ পর্যায়ে আছে, খুব ভালো পর্যায়ে আছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমাদের তিস্তা নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আমরা পাইনি।সীমান্তে হত্যা বন্ধ হয়নি, আমাদের বাণিজ্যে যে ঘাটতি রয়েছে সেটাকে পূরণ করবার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বাংলাদেশের সাথে ভারতের কোনো সমস্যারই সমাধান হয়নি।
যেটা হয়েছে ভারতের সমস্যাগুলোর সমাধান হয়েছে। সে জন্যই আমরা খুব একটা আশাবাদী হতে পারছি না। সে জন্যই আমরা খুব একটা আশাবাদী হতে পারছি না। সে জন্যই আমরা খুব একটা আশাবাদী হতে পারছি না। সুত্র: ইনসাফবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আগরতলা বিমানবন্দর সম্প্রসারণের জন্য বাংলাদেশের জমি ভারতকে দেওয়ার কোনো কারণ নেই। সোমবার (১৯ আগস্ট) জাতীয়তাবাদী-
স্বেচ্ছাসেবক দলের ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নিয়ে রাজধানীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ফখরুল।তিনি বলেন, এ বিষয়ে পত্রিকায় খবর এসেছে। এই খবর আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। বিএনপি মহাসচিব বলেন, “বাংলাদেশ সরকার এখন পর্যন্ত এটাতে রাজি হয়নি। জমি দিতে রাজি হওয়ার প্রশ্নই নেই।
আমাদের দেশের জমি অন্য কাউকে দেওয়ার কোনো কারণ নেই।” মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বাংলাদেশ সফরে তিস্তার পানি বন্টনসহ অমীমাংসিত বিষয়গুলো সমাধান হওয়ার ব্যাপারে তাদের দল আশাবাদী নয়।তিনি বলেন, আমরা গত ১০-১২ বছরে শুনলাম এই আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক সুউচ্চ পর্যায়ে আছে, খুব ভালো পর্যায়ে আছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমাদের তিস্তা নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আমরা পাইনি।
সীমান্তে হত্যা বন্ধ হয়নি, আমাদের বাণিজ্যে যে ঘাটতি রয়েছে সেটাকে পূরণ করবার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বাংলাদেশের সাথে ভারতের কোনো সমস্যারই সমাধান হয়নি।যেটা হয়েছে ভারতের সমস্যাগুলোর সমাধান হয়েছে। সে জন্যই আমরা খুব একটা আশাবাদী হতে পারছি না। সে জন্যই আমরা খুব একটা আশাবাদী হতে পারছি না। সে জন্যই আমরা খুব একটা আশাবাদী হতে পারছি না।