গ্রেপ্তার আতংকে থাকা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট আশংকা করছিলেন যে তাকে ক্রসফা য়ারে দেওয়া হবে। এজন্যই তিনি আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে দফায় দফায় দেনদরবার করছিলেন। তাকে ক্রসফা য়ারে দেওয়া হবে না, এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে চেয়েছিলেন তিনি।
সম্রাটের স্ত্রী এবং তার ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন যে, ক্রসফায়া রের আশংকা থেকেই সম্রাট আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার কাছে আত্মসমর্পন করা থেকে নিজেকে বিরত রেখেছিলেন। কিন্তু আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা বলছে যে, আত্মসমর্পন না করলেও সম্রাট একধরনের বন্দি হয়েই ছিলেন তাদের কাছে। ২০ সেপ্টেম্বর থেকে সম্রাট আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে দফায় দফায় যোগাযোগ করেছেন। তাদের কাছে সম্রাটের একটাই অনুরোধ ছিল যে, তাকে যেন ক্রসফায়ারে দেওয়া না হয়।
সম্রাটকে বিভিন্ন মহল থেকে বলা হয়েছিল আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা তাকে ক্রসফায়ারে দিতে পারে। ক্রসফা য়ার থেকে বাঁচার জন্যেই বারবার চেষ্টা করেছেন সম্রাট। শেষ পর্যন্ত তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন।
আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সূত্রে জানা গেছে যে, ক্যাসিনো বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অপকর্ম সম্পর্কে সরকারকে সব ধরণের সহযোগিতা করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। এর বদলে একটাই অনুরোধ রেখেছেন যে, তাকে যেন ক্রসফা য়ারে দেওয়া না হয়।