শাহানুজ্জামান টিটু : বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, এখন যখন আমাদের সংক্রমণ পিকে বা উপরে উঠছে। তখন আমরা সব খুলে দিচ্ছি। এটা আমি মনে করি মহামারীকে খুব ত্বরান্বিত করার জন্যই করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমার এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট একটা বক্তব্য আছে, তা হলো, যেসব দেশে এ ভাইরাসটি শুরুটা হয়েছে চায়না তারপর আমেরিকাতে। আমরা সেখানে দেখেছি সরকারের যে ইনহেরেন্ট পাওয়ার (অন্তর্নিহিত ক্ষমতা) আছে তা ব্যবহার করে মানুষকে ঘরে রাখার চেষ্টা করেছে।
বিএনপির এ নীতিনির্ধারক বলেন, এছাড়া যেসব দেশে করোনা আক্লান্ত বেশি হয়েছিল তাদের দুই মাসের গ্রাফ চার্ট আপে ছিল তা থেকে তারা আস্তে আস্তে নিচের দিকে নামছে। এখন তারা অনেকটাই প্রশমিত অবস্থায় পৌঁছেছে। অন স্টেজ 2 স্টেজ অতিক্রম করে এখন তারা সবকিছু খুলে দিচ্ছে।
তিনি বলেন, কিন্তু আমরা অবাক হলাম । মার্চ মাসে 6 তারিখে প্রথম আমাদের একটা করোনা রোগী ধরা পরল। তখন থেকে এখন পর্যন্ত সরকার কিন্তু তাদের ইনহেরেন্ট যে পাওয়ারটা যেমন কারফিউ দেয়া বা লকডাউনের জন্য আইন করা। রাস্তায় বের হলে পুলিশ এরেস্ট করবে এই ধরনের কোন কিছু গ্রহণ করা হয়নি। বরং তা না করে ছুটি দেয়া হয়েছে। আর বাঙালির মনোযোগ ছুটি পেলেই ঘুরে বেড়ানো, বাড়িতে চলে যাওয়া। সেটা কিন্তু আমরা করেছি।
এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির নীতিনির্ধারক একথা বলেন।